শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ৭২-এর সংবিধানের প্রয়োজনীয়তা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, এরপরও কিছু দলের নেতাদের সংবিধানপ্রীতি বেড়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বার্থের প্রশ্নে কোনো আপস করা হবে না। ভারতের দাদাগিরি এই দেশে আর চলবে না। দিল্লি থেকে ঢাকার কোনো সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে না।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহের মধ্যে সরকারের পদক্ষেপ জানানো হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের বিষয়ে আগামী সপ্তাহ থেকে রাজনৈতিক দল ও শ্রেণি-পেশার সঙ্গে আলোচনা হবে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘জুলাই আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের স্বীকৃতি প্রদানে সরকারের আশ্বাসে আমরা পিছিয়ে এলেও এখনো এ বিষয়ে কোনো দৃশ্যমান...
হাসিনার ঘি খাওয়া ফ্যাসিস্ট এনাবেলররাই এখন মানবাধিকারের আলাপ দিয়ে ফ্যাসিস্টদের পক্ষে “সিমপ্যাথি গেইন” ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। এই ক্যাম্পেইন না থামাতে পারলে আপনি শেষ। আজকে আমলা আগামীকাল অন্য কেউ...
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে আবারও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের বিজয় বলে বর্ণনা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ সোমবার ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া এক পোস্টে এমন কথা বলেন মোদি।
দেড় যুগের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ভারত আওয়ামী লীগকে ‘অস্ত্র হিসেবে’ ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্য থেকে বিক্ষোভ মিছিল হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের গাড়িবহরের একটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়েছে একটি ট্রাক। ওই বহরে থাকা চট্টগ্রামের আরেক সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি অভিযোগ করেছেন, এটি পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা।
চট্টগ্রামে গা ঢাকা দিয়েছেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। এখন মাঠে আছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা ও হত্যার শিকার আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের সহকর্মীরা। চট্টগ্রাম আদালত চত্বর, নিউ মার্কেট চত্বর, টাইগার পাস মোড় ও দামপাড়া ওয়াসার জমিয়তুল ফালাহ মাঠে বিক্ষোভ করেছেন তাঁরা।
সারা দেশের সাধারণ জনগণকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘আপনারা ধৈর্য ধরুন, শান্ত থাকুন। নিজেরা আইন হাতে তুলে নিয়ে দয়া করে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করবেন না।’